সোনারগাঁও জাদুঘর

সোনারগাঁও জাদুঘর

বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ধারাবাহিকতা সমৃদ্ধ এক স্থান হিসেবে সোনারগাঁও জাদুঘর প্রস্তুত আছে, যা ১৯৭৫ সালে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সোনারগাঁওয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই জাদুঘরে বাংলার প্রাচীন শিল্পীদের সুনিপুণ হাতের তৈরী বিভিন্ন শৈল্পিক ও দৈনন্দিন ব্যবহার্য নানা পণ্য সংরক্ষিত রয়েছে। এই ব্লগপোস্টে সোনারগাঁও জাদুঘর এবং তার মৌলিকতা, সংরক্ষিত নিদর্শন, এবং ফাউন্ডেশনের উদ্দেশ্য নিয়ে আলোচনা করা হবে।

সোনারগাঁও জাদুঘর: এক নজরে

জয়নুল আবেদিন সোনারগাঁওয়ের পানাম নগরীর একটি পুরোনো বাড়িতে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এই ফাউন্ডেশনে আছে গোপীনাথ সাহা সরদার বাড়ি, জয়নুল আবেদীনের ঐতিহাসিক সংগ্রাম ভাস্কর্য, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের আবক্ষ ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদীনের ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদিন স্মৃতি জাদুঘর, লোকজ মঞ্চ, সেমিনার রুম, কারুশিল্প গ্রাম এবং সবুজে মোড়া সুবিশাল উদ্যান। এই প্রস্ততি হৃদয়ে জড়িত এই জাদুঘরটি প্রায় ১৬ হেক্টর জায়গা ধসে বৃদ্ধি করেছে, যা বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সমৃদ্ধির এক নজরকে উঠিয়ে তোলে।

সোনারগাঁও জাদুঘরের সংগ্রহশালা ও ঐতিহাসিক স্থানগুলি:

পানাম নগরীর ঠাকুরবাড়ি ভবন ও ঈশা খাঁর তোরন এই দুই স্থাপনাকে একত্রে নিয়ে প্রায় ১৬ হেক্টর জায়গা জুড়ে লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন বিস্তৃত। এখানে প্রাচীন বাড়ি, ঐতিহাসিক সংগ্রাম ভাস্কর্য, বঙ্গবন্ধুর ভাষণের আবক্ষ ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদীনের ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদিন স্মৃতি জাদুঘর, লোকজ মঞ্চ, সেমিনার রুম, কারুশিল্প গ্রাম এবং সবুজে মোড়া সুবিশাল উদ্যানের উপস্থিতি রয়েছে।

জাদুঘরের আকর্ষণ

জাদুঘরে প্রায় ৪৫০০-এর অধিক প্রাচীন নির্দশন স্থান পেয়েছে, এবং এখানে রয়েছে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলার প্রাচীন শিল্পীদের সুনিপুণ হাতের তৈরী বিভিন্ন শৈল্পিক ও দৈনন্দিন ব্যবহার্য নানা পণ্য সামগ্রী। এছাড়া, জাদুঘরের বিভিন্ন গ্যালারিগুলোতে দেখা মিলবে কাঠে খোদাই করা বিভিন্ন কারুশিল্প, পটচিত্র, মুখোশ, আদিম জীবনভিত্তিক নিদর্শন, লোকজ বাদ্যযন্ত্র, পোড়ামাটির ফলক, লোহা তামা-কাসা-পিতলের তৈজসপত্র, লোকজ অলংকারসহ বৈচিত্রপূর্ণ অনেক প্রাচীন নিদর্শন।

জাদুঘরে সৃষ্টিতে প্রভূত ঐতিহাসিক বিশেষজ্ঞতা:

জাদুঘরে প্রায় ৪৫০০-এর অধিক প্রাচীন নির্দশন স্থান পেয়েছে, যেগুলি প্রধানভাবে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলার প্রাচীন শিল্পীদের হাতে তৈরী বিভিন্ন শৈল্পিক এবং দৈনন্দিন ব্যবহার্য নানা পণ্যের সামগ্রী প্রদর্শন করে।

বাংলার গ্রামীণ শিল্পীদের কারুশিল্প:

জাদুঘরে দেখা মিলবে বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহাসিক শিল্পীদের হাতে তৈরী বিভিন্ন কারুশিল্প, পটচিত্র, মুখোশ, আদিম জীবনভিত্তিক নিদর্শন, লোকজ বাদ্যযন্ত্র, পোড়ামাটির ফলক, লোহা তামা-কাসা-পিতলের তৈজসপত্র, এবং লোকজ অলংকার সহিত অনেক প্রাচীন নিদর্শন।

জয়নুল আবেদিনের ঐতিহাসিক ভূমিকা

জয়নুল আবেদিন সোনারগাঁও জাদুঘরের প্রতিষ্ঠাতা এবং এই জাদুঘরের প্রতি তার আদর্শ ভাবনা এই জাদুঘরকে একটি প্রতিরক্ষার কেন্দ্র হিসেবে তৈরি করেছেন। এই জাদুঘর সমৃদ্ধ ঐতিহাসিক সংগ্রাম, বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি, এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের সংগ্রামী জনগণের জীবনযাত্রার কাহিনী নিয়ে বিশেষভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

সোনারগাঁও জাদুঘর: একটি অদৃশ্য ধরোহী

এই জাদুঘর হলো বাংলাদেশের অদৃশ্য ধরোহী, যা বাংলাদেশের সান্ত্বনা, ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা এবং প্রাচীন সংস্কৃতি সংরক্ষণে একটি অনন্য অবদান রেখেছে। এই জাদুঘরটি প্রতিটি দর্শকের জন্য একটি শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা প্রদান করে, যা বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক পরিস্থিতির প্রতি তাদের সচেতন করে তোলে।

সোনারগাঁও জাদুঘরের সংগ্রহশালা ও ঐতিহাসিক স্থানগুলি:

পানাম নগরীর ঠাকুরবাড়ি ভবন ও ঈশা খাঁর তোরন এই দুই স্থাপনাকে একত্রে নিয়ে প্রায় ১৬ হেক্টর জায়গা জুড়ে লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন বিস্তৃত। এখানে প্রাচীন বাড়ি, ঐতিহাসিক সংগ্রাম ভাস্কর্য, বঙ্গবন্ধুর ভাষণের আবক্ষ ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদীনের ভাস্কর্য, জয়নুল আবেদিন স্মৃতি জাদুঘর, লোকজ মঞ্চ, সেমিনার রুম, কারুশিল্প গ্রাম এবং সবুজে মোড়া সুবিশাল উদ্যানের উপস্থিতি রয়েছে।

জাদুঘরে সৃষ্টিতে প্রভূত ঐতিহাসিক বিশেষজ্ঞতা:

জাদুঘরে প্রায় ৪৫০০-এর অধিক প্রাচীন নির্দশন স্থান পেয়েছে, যেগুলি প্রধানভাবে বাংলাদেশের গ্রাম বাংলার প্রাচীন শিল্পীদের হাতে তৈরী বিভিন্ন শৈল্পিক এবং দৈনন্দিন ব্যবহার্য নানা পণ্যের সামগ্রী প্রদর্শন করে।

বাংলার গ্রামীণ শিল্পীদের কারুশিল্প:

জাদুঘরে দেখা মিলবে বাংলাদেশের গ্রামীণ ঐতিহাসিক শিল্পীদের হাতে তৈরী বিভিন্ন কারুশিল্প, পটচিত্র, মুখোশ, আদিম জীবনভিত্তিক নিদর্শন, লোকজ বাদ্যযন্ত্র, পোড়ামাটির ফলক, লোহা তামা-কাসা-পিতলের তৈজসপত্র, এবং লোকজ অলংকার সহিত অনেক প্রাচীন নিদর্শন।

সোনারগাঁও জাদুঘরের ভবিষ্যত:

জাদুঘরে আসন্ন দিনের সাথে সাথে এটি আরও আরও বিস্তৃত হতে চলেছে, এবং এটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং সানাতন সংস্কৃতির মূল্যবান পুরাণে অধিক মানুষের চোখে পড়তে চলেছে।

জোড়াদান ও সমাপ্তি:

সোনারগাঁও জাদুঘর একটি অদৃশ্য স্কৃপ্ট, যেখানে প্রাচীন বাংলার সৌন্দর্য, ঐতিহাসিকতা, ও লোকশিল্পের সবকিছু মিলে যায়। এটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক প্রস্তুতি এবং সানাতন সংস্কৃতির একটি অমূল্য স্থান, যেখানে আমরা প্রতি ক্ষণে পৃথিবীর একটি অদৃশ্য ভূমিকা দেখতে পারি।

শেষে:

সোনারগাঁও জাদুঘর একটি অদ্ভুত অভিজ্ঞান যাত্রা, যেখানে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক এবং সানাতন সংস্কৃতির সংরক্ষণ এবং প্রসারের লক্ষ্যে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের প্রতি আবদ্ধতা। এই জাদুঘর আমাদের প্রাচীন ইতিহাস এবং সংস্কৃতির সাথে একটি নতুন অধ্যায় যোগ করতে চলেছে, যা আমাদের একক ও অমূল্য ধরী বিস্তৃত করতে সাহায্য করতে পারে।

সময়সূচী ও প্রবেশ ফি

বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন বৃহস্পতিবার বন্ধ থাকে। এছাড়া সপ্তাহের বাকি দিন সকাল ৯ টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত জাদুঘর খোলা থাকে। তবে বিশেষ সরকারি ছুটির দিন গুলো যেমন ঈদ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারী, পহেলা বৈশাখ, জাতীয় শোক দিবসে খোলা থাকে।

সোনারগাঁও জাদুঘরের প্রবেশ টিকেট ফি ৫০ টাকা জনপ্রতি, বিদেশী দর্শনার্থীদের জনে ১০০ টাকা। তবে ছাত্রছাত্রীরা জনপ্রতি ৩০ টাকায় প্রবেশ করতে পারেন। এছাড়া বড় সর্দারবাড়ি প্রবেশ ফি ১০০ টাকা, বিদেশীদের জন্যে ২০০ টাকা।

কিভাবে যাবেন

ঢাকা হতে নিজস্ব পরিবহণ যেমন প্রাইভেট কার বা মাইক্রোবাস নিয়ে সরাসরি নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও যেতে পারবেন। যদি লোকাল যানবাহনে যেতে চান তাহলে গুলিস্তান থেকে মোগড়াপাড়া চৌরাস্তায় যাবার বিভিন্ন কাউন্টার সার্ভিস বাস পাবেন। এক্ষেত্রে স্বদেশ কিংবা দোয়েলকে বেছে নিতে পারেন। এছাড়া আপনার পছন্দমতো বাসে চড়ে মোগড়াপাড়া চৌরাস্তায় নেমে রিক্সা বা সিএনজি ভাড়ায় লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনে যেতে পারবেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *