শেখ রাসেল শিশু পার্ক
শেখ রাসেল শিশু পার্ক গোপালগঞ্জ জেলায় টুঙ্গিপাড়ায় অবস্থিত একটি পরিবারিক বিনোদন কেন্দ্র। মধুমতী নদীর তীরে চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে নিয়ে গড়ে উঠা এই পার্কটি সব বয়সী মানুষকে সমানভাবে আকৃষ্ট করে। প্রতিদিনই অসংখ্য দর্শনার্থীর পদচারনায় শেখ রাসেল শিশু পার্ক মুখর হয়ে উঠে।
শেখ রাসেল শিশু পার্কের বিস্তারিত:
প্রায় ৫ একর জায়গা জুড়ে স্থাপিত শেখ রাসেল শিশু পার্কে ১৪টিরও বেশি বিভিন্ন আকর্ষণীয় রাইড রয়েছে। এদের মধ্যে মেরীগো রাউন্ড, ওয়ান্ডার হুইল, মাল্টি স্লাইড, প্যাডেল বোর্ট, স্প্রীং কার, দোলনা ও ফ্লাইবার অন্যতম। শেখ রাসেল শিশু পার্ক প্রতিদিন সকাল ৯ টা হতে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খোলা থাকে। আর পার্কে প্রবেশ মূল্য জনপ্রতি ১০ (দশ) টাকা।

শিশু পার্কের উৎপত্তি এবং অবকাঠামো:
শেখ রাসেল শিশু পার্কের উৎপত্তি ও অবকাঠামো নিয়ে আলোচনা করা হবে। পার্কটির অবকাঠামো এবং মূল উদ্দেশ্য কী ছিলো তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।শেখ রাসেল শিশু পার্কে যে আকর্ষণীয় রাইড রয়েছে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পার্কের বিভিন্ন রাইডে যাওয়া অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা করা হবে এবং প্রতিটি রাইডের বিশেষ বৈশিষ্ট্য নিয়ে বর্ণনা করা হবে।
পার্কের বিভিন্ন আয়োজন:
শেখ রাসেল শিশু পার্কে বিভিন্ন ধরনের আয়োজন ও উত্সবের উপযুক্ততা নিয়ে আলোচনা করা হবে। পার্কে বিভিন্ন ছুটির সময়ে কী ধরনের আয়োজন করা হয় তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
মেশিনসহ সেবা:
পার্কে মেশিনসহ সেবা নিয়ে আলোচনা করা হবে। পার্কে কী কী সেবা পাওয়া যায় ও তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
রোমাঞ্চকর আকর্ষণ:
শেখ রাসেল শিশু পার্কের মেরীগো রাউন্ড রাইড প্রতিটি বয়সের মানুষের জন্য রোমাঞ্চকর। প্রস্তুতি নিন আপনার চমকপ্রদ ভ্রমণের জন্য!
পর্যটন ও আসন্ন উদ্যোগসমূহ:
শেখ রাসেল শিশু পার্কে পর্যটন ও আসন্ন উদ্যোগসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পার্কে কী কী আসন্ন উদ্যোগ হতে পারে ও তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
ওয়ান্ডার হুইল:
শেখ রাসেল শিশু পার্কের ওয়ান্ডার হুইল চক্রবাদিত ভ্রমণের এক অদ্ভুত অংশ। নিজেকে আক্রমণশীল বাতাসে অনুভব করুন!
মাল্টি স্লাইড:
যাত্রাপথের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করার জন্য, পার্কে মাল্টি স্লাইড রয়েছে, যা আপনাকে একটি অনলিমিটেড রোমাঞ্চ অভিজ্ঞতা অনুভব করতে সাহায্য করবে।
প্যাডেল বোর্ড:
পার্কে প্যাডেল বোর্ডে পার্ক সমাপ্তির প্রতিষ্ঠানের মধ্যে প্রবেশ করা হয়। এটি একটি আকর্ষণীয় স্পোট যেখানে আপনি আপনার চারপাশের চমকে নিতে পারেন।
স্প্রীং কার:
আপনার পছন্দসই ব্যান্ড বা ভাগ্য পরীক্ষার জন্য স্প্রীং কারে উচ্চ চাপ গড়ে তুলুন। অবশ্য পার্কের প্রতিটি মাসিক সুস্থ দিনে উপলব্ধ রেক্রিয়েশনাল সেবাগুলি রয়েছে।
দোলনা ও ফ্লাইবার:
আপনার সম্পূর্ণ পরিবারের সাথে একটি সুখময় দিনের জন্য, দোলনা ও ফ্লাইবার আপনার সম্পূর্ণ অনুভূতিতে আপনাকে পৌঁছাতে সহায়তা করবে।
ভ্রমণের সুযোগ:
পার্কে ভ্রমণের সুযোগ ও পর্যটকদের জন্য পর্যাপ্ত সুবিধা নিয়ে আলোচনা করা হবে। পার্কে আসা পর্যটকদের জন্য আগে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হয় ও তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।

কিভাবে যাবেন
রাজধানী ঢাকা থেকে বাসে করে সরাসরি টুঙ্গিপাড়া যাওয়া যায়। ঢাকা থেকে বাস যোগে টুঙ্গিপাড়া যাওয়ার দুইটি রুট রয়েছে। গাবতলী থেকে পাটুরিয়া হয়ে টুঙ্গিপাড়ার দূরত্ব ২৪০ কিলোমিটার। আর গুলিস্তান থেকে মাওয়া ঘাট হয়ে টুঙ্গিপাড়ার দূরত্ব ১৬০ কিলোমিটার। গাবতলী রুটে চলাচলকারী গোল্ডেন লাইন, কমফোর্ট লাইন, সেবা গ্রিন লাইন বাসের জনপ্রতি সীটের ভাড়া ৫০০ টাকা। গুলিস্তান রুটে চলাচলকারী সেবা গ্রিস লাইন, টুঙ্গিপাড়া এক্সপ্রেস ও মধুমতী পরিবহনের বাসে প্রতিজন ৫০০-৭০০ টাকা ভাড়ায় টুঙ্গিপাড়া যাওয়া যায়।
গোপালগঞ্জ থেকে টুঙ্গিপাড়া: গোপালগঞ্জ শহরের বেদগ্রাম এবং পুলিশ লাইন মোড় থেকে ৩০ মিনিট বিরতিতে লোকাল বাস টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়। বাসের ভাড়া লাগে ৪০ টাকা।
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া থানার পাটগাতি বাজার বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র এক কিলোমিটার দূরত্বে শেখ রাসেল পৌর শিশু পার্কের অবস্থান। সড়ক পথে ইজিবাইকে পার্কে যেতে ৫ টাকা ভাড়া লাগে।
কোথায় থাকবেন
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্রে থাকার জন্য হোটেল পলাশ, হোটেল রানা, হোটেল তাজ, হোটেল সোহাগ, হোটেল রিফাত এবং হোটেল শিমুল নামে বেশ কয়েকটি সাধারণ মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। ধরণ এবং মান অনুযায়ী এসব হোটেলে রুম ভাড়া ৪০০ থেকে ১২০০ টাকা পর্যন্ত।
এছাড়া টুঙ্গিপাড়া থানা রোডে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের মধুমতি নামের মোটেলে এসি ও ননএসি রুমে থাকতে ৮০০ থেকে ১৫০০ টাকা লাগবে এবং মধুমতি মোটেলের ডরমেটরিতে থাকতে হলে ২০০ টাকা গুনতে হবে। ফোন: 02-6656349, 01712-563227।
সমাপ্তি:
শেখ রাসেল শিশু পার্ক একটি অবদানশীল এবং উপভোগ্য গন্তব্য। তার অদ্ভুত সৌন্দর্য এবং নিরাপদ বাতাসের মধ্যে বিশ্রাম করুন।
শেখ রাসেল শিশু পার্ক গোপালগঞ্জের একটি সুন্দর গন্তব্য যেখানে পরিবার এবং বন্ধুবান্ধব একসাথে সময় কাটানোর জন্য অনেক সুযোগ আছে। পার্কে বিভিন্ন আকর্ষণীয় রাইড এবং অবদানশীল পরিবেশের মধ্যে সুখের এবং আনন্দের সম্ভার।
শেখ রাসেল শিশু পার্ক একটি পুরনো রোমাঞ্চকর গন্তব্য যেখানে প্রতিটি বয়সের মানুষের জন্য কিছু আছে। এটি সুন্দর প্রাকৃতিক পরিবেশের একটি সার্থক অবদান।