জাফলং

জাফলং

বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত জাফলং সিলেট জেলার একটি অপরূপ দর্শনীয় স্থান। তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মানব সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের মিশ্রণ এই এলাকাকে আকর্ষণীয় করে তোলে। এই নিবন্ধে আমরা জাফলং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

জাফলং: এক নজরে:

জাফলং সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার ভারতের মেঘালয় সীমান্তে অবস্থিত একটি অপরূপ প্রাকৃতিক দর্শনীয় স্থান। এই স্থানটি পছন্দকারী কারণ হিসাবে মানুষের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। জাফলং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অদ্বিতীয় প্রতিকৃতি যেখানে পাথরের উপর দিয়ে বয়ে চলা পিয়াইন নদীর স্বচ্ছ পানির ধারা, ঝুলন্ত ডাউকি ব্রিজ, উঁচু উঁচু পাহাড়ে সাদা মেঘের খেলা মিলে অদৃশ্য হয় অদ্ভুত এক দৃশ্য।

জাফলং
জাফলং

জাফলং থেকে পর্যটকদের আগ্রহ:

জাফলং একেক ঋতুতে বিভিন্ন রঙের আঁকাজোঁক প্রদর্শন করে। বৈশাখে আসলে জাফলং প্রকৃতি সৌন্দর্যের স্বর্গের মতো পরিণত হয়। গ্রীষ্মে হতে পারে এই এলাকায় বৃষ্টি বণ্টন হলেও তা সৌন্দর্য কমে না, বরং অবস্থানিক ভাবে এই পর্যটক বন্ধু পানির খেলা দেখতে এসে আনন্দিত হয়। শীতে হলে জাফলং পাহাড়ের এই অঞ্চলে বরফ ঝরা দৃশ্য দেখানোর জন্য প্রিয়।

জাফলং: একটি ঐতিহ্য:

জাফলং একটি ঐতিহ্যবাহি এলাকা। এখানে প্রচলিত অনেকগুলো প্রাচীন ঐতিহ্য ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ভারতীয় ও বাংলাদেশী কারও মধ্যে এই অঞ্চলে সৌজন্য ও বন্ধুত্বের বান্ধবী বন্ধন গড়ে তোলা হয়েছে। যাতে আরো বেশী পর্যটক এই অপরূপ স্থানে আসা যায় এবং তাদের আবাসন এবং আতিথেয়তা বাড়ানো যায়।

জাফলং: পর্যটন ও বাস্তুসংস্কৃতির পরিবর্তন:

জাফলং পর্যটনের একটি খুবই জনপ্রিয় স্থান হিসাবে উল্লেখিত হচ্ছে। তবে, এই পর্যটন বিকাশের সাথে সাথে এলাকার বাস্তুসংস্কৃতি ও জীবনযাপনের পরিবর্তনগুলো দেখা যাচ্ছে।

জাফলং
জাফলং

জাফলং যাওয়ার উপায়

জাফলং যেতে আপনাকে আসতে হবে চায়ের দেশ সিলেটে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে নানান উপায়ে সিলেট আসা যায়। ঢাকা হতে বাস, ট্রেন ও আকাশপথে সিলেট যাওয়া যায়। চলুন জেনে নিন বিস্তারিত।

ঢাকা থেকে সিলেট
ঢাকার ফকিরাপুল, গাবতলী, সায়েদাবাদ ও মহাখালী বাস টার্মিনাল থেকে সিলেটগামী বাসগুলো ছেড়ে যায়৷ এদের মধ্যে গ্রীন লাইন, সৌদিয়া, ইউনিক, এস আলম, শ্যামলি, এনা ও লন্ডন এক্সপ্রেস বাস অন্যতম। এসি বাসের জনপ্রতি আসন ভাড়া বাসভেদে ১৪০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে এবং নন-এসি বাস ভাড়া ৬৮০-৭৫০ টাকা। ঢাকা থেকে সিলেটের দূরত্ব প্রায় ২৪০ কিলোমিটার এবং বাসে করে সিলেট পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় ৬ থেকে ৮ ঘন্টা।

ঢাকা থেকে ট্রেনে সিলেট যেতে চাইলে কমলাপুর কিংবা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশান হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনকে বেছে নিতে পারেন। শ্রেণী ভেদে ট্রেনের টিকেটের মূল্য ৩২০ থেকে ১০৯৯ টাকা। ট্রেনে সিলেট যেতে সময় লাগে প্রায় ৭-৮ ঘন্টা।

আর ঢাকা থেকে সবচেয়ে দ্রুত সময়ে সিলেট যেতে আকাশ পথকে বেছে নিতে পারেন। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ, নভোএয়ার এবং ইউএস বাংলা এয়ারের বিমানে সিলেট যেতে ক্লাস অনুযায়ী টিকেট মূল্য ৩,৫০০ থেকে ১০,০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।

চট্রগ্রাম থেকে সিলেট
চট্রগ্রাম থেকে গ্রীনলাইন, এনা, সৌদিয়া ও লন্ডন এক্সপ্রেস সহ অন্যান্য পরিবহনে বেশকিছু বাস সিলেট যায়। এসি বাস ভাড়া ১২০০-১৬০০ টাকা ও নন-এসি বাসের ভাড়া ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা। চট্টগ্রাম থেকে সিলেট যাওয়ার পাহাড়িকা এবং উদয়ন এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করে। শ্রেণী অনুযায়ী ট্রেনের টিকেটের মূল্য ৩৭৫ থেকে ১২৮৮ টাকা। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে বিমানে ঢাকা হয়ে সিলেট যাবার সুযোগ রয়েছে।

সিলেট থেকে জাফলং
সিলেট থেকে জাফলং এর দূরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার। সিলেট থেকে সরাসরি জাফলং যেতে সময় লাগবে প্রায় দেড় ঘন্টা থেকে ২ ঘন্টা। বাস, সিএনজি, লেগুনা কিংবা মাইক্রোবাসে জাফলং যেতে পারবেন। জাফলংগামী বাস ছাড়ে কদমতলী থেকে। লোকাল বাস ভাড়া জনপ্রতি ৭০ টাকা এবং গেইটলক বিরতীহীন বাস ভাড়া ১০০ টাকা। আপনার সুবিধামত চাইলে সিলেট শহরের সোবহানীঘাট থেকেও বাসে উঠতে পারবেন। বাস ছাড়াও জাফলং যাওয়ার লোকাল লেগুনা সার্ভিস রয়েছে।

রিজার্ভ গাড়িতে যেতে চাইলে সিএনজি, লেগুনা বা মাইক্রোবাস পাবেন বন্দরবাজার শিশুপার্কের সামনে থেকে। এছাড়াও সিলেটের প্রায় সব জায়গা থেকেই রিজার্ভ যাওয়ার গাড়ি পাবেন। সিএনজিতে সর্বোচ্চ ৫ জন, লেগুনাতে ১০ জন এবং মাইক্রোবাসের আসন অনুযায়ী বসে যেতে পারবেন।

জাফলং যাওয়া-আসা সহ সারাদিনের জন্যে সিএনজি ভাড়া লাগবে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা, লেগুনা ২০০০-২৫০০ টাকা এবং মাইক্রোবাস রিজার্ভ নিলে ভাড়া লাগবে ৩০০০ থেকে ৫০০০ টাকা। কয়েকজন একসাথে ঘুরতে গেলে গাড়ি রিজার্ভ করে নেওয়া ভাল হবে এবং যাওয়ার পথে অন্যান্য দর্শনীয় স্থান সহজে ঘুরে দেখতে পারবেন। গাড়ি ঠিক করার আগে কি কি দেখতে চান তা জানিয়ে দরদাম করে নিন।

আর পিকনিক কিংবা পরিবার নিয়ে বেড়াতে আসলে বাস বা প্রাইভেট কার নিয়ে সরাসরি জাফলং পর্যন্ত যেতে পারবেন। বর্তমানে জাফলং যাবার রোড বেশ ভালো। মামার বাজার না গিয়ে গুচ্ছগ্রাম বিজিবি ক্যাম্প হয়ে জাফলং জিরো পয়েন্ট যাওয়ার রাস্তাটি অধিক জনপ্রিয়।

কোথায় থাকবেন

সাধারণত জাফলং ভ্রমণকারী পর্যটকরা রাত্রিযাপনের জন্য সিলেট শহরেই ফিরে আসেন। তাছাড়া সিলেট থেকে অন্যান্য ভ্রমণস্থানে যাওয়া সুবিধাজনক। সিলেটের বেশিরভাগ হোটেলগুলো শাহজালাল মাজারের আশেপাশকে ঘিরে অবস্থিত। দরগা গেট হতে আম্বরখানা, তালতলা, লামাবাজার, কদমতলী পর্যন্ত বিভিন্ন মানের আবাসিক হোটেল রয়েছে। কম খরচে থাকতে চাইলে দরগা গেট এলাকায় ৫০০-১০০০ টাকা মানের অনেক হোটেল পাবেন।

ভালমানের আবাসিক হোটেলের মধ্যে আছে হোটেল হলি গেইট, হলি ইন, লা ভিস্তা হোটেল, পানসি ইন, হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল, ব্রিটানিয়া হোটেল ইত্যাদি। এসব হোটেলে থাকতে খরচ হবে ২,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত। লাক্সারী হোটেল ও রিসোর্টের মধ্যে আছে নিরভানা ইন, হোটেল নূরজাহান গ্র্যান্ড, রোজ ভিউ হোটেল, নাজিমগর রিসোর্ট, গ্র্যান্ড প্যালেস সহ আরও কিছু হোটেল। প্রতি রাতের জন্যে খরচ হবে ৮,০০০ থেকে ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত।

আর জফলং যদি থাকতেই হয় তাহলে মামার বাজার এলাকায় জাফলং ইন হোটেল ও হোটেল প্যারিস সহ আরো কিছু রেস্ট হাউজ আছে। এছাড়া জাফলংয়ের কাছে সুন্দর ল্যান্ডস্কেপ ভিউ সহ জৈন্তিয়া হিল রিসোর্টে যোগাযোগ করতে পারেন। আর সরকারী রেস্ট হাউজে থাকতে পূর্ব অনুমতির প্রয়োজন হয়।

কি খাবেন – কোথায় খাবেন

জাফলংয়ে অবস্থিত রেস্টুরেন্টের মধ্যে জাফলং ভিউ রেস্টুরেন্ট, সীমান্ত ভিউ রেস্টুরেন্ট এবং জাফলং পর্যটক রেস্টুরেন্ট উল্লেখযোগ্য। সিলেট শহরে খেতে চাইলে জিন্দাবাজার এলাকায় অবস্থিত পানসী, পাঁচ ভাই কিংবা পালকি রেস্টুরেন্টের সুলভ মূল্যে পছন্দমত খাবার খেতে পারবেন। এই রেস্টুরেন্টগুলো অনেক রকম ভর্তা, খিচুড়ি এবং মাংসের পদের জন্য সবার কাছে সমাদৃত। সকালের নাস্তা করতে পারবেন জনপ্রতি ৫০-১০০ টাকায় এবং দুপুর বা রাতের খাবার খেতে খরচ হবে ১৫০-৩০০ টাকা।

জাফলং
জাফলং


জাফলং ভ্রমণ টিপস

  • গ্রুপ করে গেলে ভাল খরচ কম হবে।
  • কিছু কিনতে বা খেতে চাইলে দরদাম করে নিন।
  • যেহেতু জাফলং সীমান্তবর্তী এলাকা, তাই সীমান্ত এলাকার নির্দেশনা মেনে চলুন।
  • গাড়ি ঠিক করার সময় দরদাম করুন।
  • পানিতে নামার সময় সতর্ক থাকুন, পাথর উত্তোলনের ফলে অনেক যায়গা বেশ গভীর।
  • স্থানীয়দের সাথে সুন্দর ব্যবহার করুন।
  • এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন যা প্রকৃতি ও পরিবেশের জন্যে ক্ষতিকর।

সমাপ্তি:

জাফলং সিলেটের একটি অপরূপ আকর্ষণীয় স্থান যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহ্য, ও মানুষের সান্ত্বনা একসাথে মিশে থাকে। এই নিবন্ধে আমরা জাফলং সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং আপনাদেরকে এই অপরূপ স্থান পর্যটনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি। আপনি যদি জাফলং পর্যটন প্রস্তুত হতে চান তাহলে নিশ্চিত করুন আপনি অনেক অপূর্ব অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।

Similar Posts

  • বিছনাকান্দি

    প্রাকৃতিক শান্তির উপজেলা: বিছনাকান্দি বিছনাকান্দি সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত। এটি মূলত একটি পাথর কোয়ারী, যা জাফলং ও ভোলাগঞ্জের মতই উভয়পক্ষের সীমান্তের খাসিয়া পাহাড় থেকে আসা ধাপের মিলনে উত্তর দিকে অবস্থিত। এই অঞ্চলে সুউচ্চ মেঘালয়ের খাঁজে থাকা সুন্দর ঝর্ণা বিছনাকান্দিকে আরও আকর্ষণীয় করে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অদ্ভুত সমন্বয় বিছনাকান্দি একটি অদ্ভুত সমন্বয়ের উদাহরণ, যেখানে পাথরের…

  • ভোলাগঞ্জ

    ভোলাগঞ্জ: বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারির অঞ্চল ভোলাগঞ্জ সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত প্রকৃতি মায়ায় মোড়ানো দেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারির অঞ্চল। এখানে পাথরের ধারাবাহিক খনন হলের উপাদানে নিয়ে গেলে ভোলাগঞ্জ সম্পুর্ণ প্রদর্শনীর মতো পরিণত হয়ে ওঠে। এখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সঙ্গে পাথরের সৌন্দর্যও মিলে একটা অপূর্ব মেলা তৈরি করে তোলে। ভোলাগঞ্জের অপরিসীম প্রাকৃতিক রূপ ও অদ্ভুত…

  • হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার

    সিলেট, বাংলাদেশের একটি প্রশিক্ষণগ্রহীত শহর, যেখানে সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের মাঝে অবিস্মরণীয় ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় অবদান অবস্থান করে সকলের চেহারায় একটি মনোহারী নগর। এই নগরের মধ্যে অবিস্মরণীয় একটি স্থান হচ্ছে হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার, যা সিলেটের পূন্যভূমি হিসেবে খ্যাত। এই বিশেষ স্থানটির উপরে আমাদের এই আর্টিকেলে একটি বিশদ পর্যালোচনা করা হবে, যেখানে আমরা হযরত শাহজালাল (রঃ)…

  • রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট

    রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট, বাংলাদেশের একমাত্র সোয়াম্প বন, একটি অদ্বিতীয় স্থান যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও বন্য জীবনের আদৃশ সমন্বয় পাওয়া যায়। এই অদ্বিতীয় স্থানটি প্রায় ২৬ কিলোমিটার দূরে সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বন্য জীবন, এবং এর মোহাকর রহস্যময় বাতাস করে আসা পর্যটকদের একটি অপার অভিজ্ঞতা অনুভব করার সুযোগ প্রদান করে। রাতারগুল একমাত্র…

  • নীলাদ্রি লেক

    নীলাদ্রি লেক, সুনামগঞ্জের একটি অবিস্মরণীয় পর্যটন স্থান, যা চুনাপাথরের পরিত্যাক্ত খনির লাইম স্টোন খনির খনিকর্মস্থল হিসেবে পরিচিত। এই নীলাদ্রি লেক অবস্থিত সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার উত্তর শ্রীপুর ইউনিয়নের টেকেরঘাট নামক গ্রামে। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এই লেকটির আকর্ষণে অনেকে এটিকে বাংলার কাশ্মীর হিসাবে উল্লেখ করেন। এই নিবন্ধে আমরা নীলাদ্রি লেকের অদ্ভুত সৌন্দর্য, পর্যটনের সুযোগ, ও সংশ্লিষ্ট তথ্য…

  • টাঙ্গুয়ার হাওর

    বাংলাদেশ, একটি দরিদ্র দেশ, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অপরিহার্য অভাব মনে হতে পারে। কিন্তু বাংলাদেশের মাঝেমাঝে অবিস্মরণীয় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সম্পন্ন অঞ্চলগুলো রয়েছে, যেখানে আপনি প্রকৃতির অদ্ভুত সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। এই অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটি অত্যন্ত মনোরম এবং অনন্য – টাঙ্গুয়ার হাওর। টাঙ্গুয়ার হাওর: পরিচিতি ও আকর্ষণীয়তা টাঙ্গুয়ার হাওর, সুনামগঞ্জের অপরুপ একটি নৈসর্গিক আকর্ষণ। এই হাওর প্রায়…

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *